বিষয়বস্তুতে চলুন

২০১২ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০১২ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ
২০১২ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের লোগো
তত্ত্বাবধায়কবিসিবি
ক্রিকেটের ধরনটুয়েন্টি২০
প্রতিযোগিতার ধরনডাবল রাউন্ড-রবিন ও নকআউট
আয়োজক বাংলাদেশ
বিজয়ীঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস (১ম শিরোপা)
অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা
খেলার সংখ্যা৩৩
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়বাংলাদেশ সাকিব আল হাসান (খুলনা রয়েল বেঙ্গলস)
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারীপাকিস্তান আহমেদ শেহজাদ (বরিশাল বার্নার্স) ৪৮৬ (১২ ম্যাচ)
সর্বাধিক উইকেটধারীবাংলাদেশ ইলিয়াস সানি (ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস) ১৭ (১২ ম্যাচ)
পাকিস্তান মোহাম্মদ সামি ১৭ (১১ ম্যাচ)
আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইটBPL

২০১২ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ বা ২০১২ বিপিএল বাংলাদেশে আয়োজিত বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের প্রথম আসর। ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে প্রথমবারের মত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এটি আয়োজন করে। ৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত প্রথম বিপিএল উদ্বোধন হয়। শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ঢাকায় উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ পর্যন্ত এই প্রতিযোগিতায় ৩৩টি টি২০ ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়, যার ২৫টি ঢাকায়, আর বাকি ৮টি হয় চট্টগ্রামে। ২৯ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ফাইনাল ম্যাচের মধ্যে দিয়ে শেষ হয় বিপিএল এর প্রথম আসর। প্রতিযোগিতায় জয়ী হয় ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস এবং রানার্স আপ হয় বরিশাল বার্নার্স

খেলোয়াড় নিলাম

[সম্পাদনা]

এই আয়োজনে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশ থেকে খেলোয়াড় ভাড়া করে আনা হয়। এর মধ্যে রয়েছেন পাকিস্তান, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, নিউজিল্যান্ড, আয়ারল্যান্ডসহ অন্যান্য দেশের খেলোয়াড়বৃন্দ

আইকন খেলোয়াড়সমূহ

[সম্পাদনা]

বিপিলের মাঠসমূহ

[সম্পাদনা]

২০১২ বিপিএলে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মাঠে খেলা হয়।

দলগুলোর পারফরমেন্স

[সম্পাদনা]
দল খেলেছে জয় হার ড্র এনআরআর
দুরন্ত রাজশাহী ১০ ১৪ +০.১১৪
খুলনা রয়েল বেঙ্গলস ১০ ১২ +০.৬০৬
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ১০ ১০ +০.২১০
বরিশাল বার্নার্স ১০ ১০ +০.১৭৮
চিটাগং কিংস ১০ ১০ +০.০৭৮
সিলেট রয়্যালস ১০ −১.২৩৪

গ্রুপ পর্ব

[সম্পাদনা]
বরিশাল চিটাগং ঢাকা রাজশাহী খুলনা সিলেট
বরিশাল বার্নার্স চিটাগং
৮ উইকেট
ঢাকা
২১ রান
বরিশাল
২২ রান
খুলনা
৭ উইকেট
বরিশাল
১০ উইকেট
চিটাগং কিংস বরিশাল
৫ উইকেট
প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বিতা → ঢাকা
৬ উইকেট
চিটাগং
৫৩ রান
চিটাগং
৬ উইকেট
চিটাগং
৭ উইকেট
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ঢাকা
৫ উইকেট
চিটাগং
১৩ রান
রাজশাহী
১৪ রান
খুলনা
১৯ রান
ঢাকা
৭ উইকেট
দুরন্ত রাজশাহী রাজশাহী
৯ উইকেট
রাজশাহী
৯ রান
রাজশাহী
৩ উইকেট
রাজশাহী
৬ উইকেট
রাজশাহী
১৬ রান
খুলনা রয়েল বেঙ্গলস বরিশাল
৪ উইকেট
খুলনা
৪৪ রান
খুলনা
৭ উইকেট
রাজশাহী
৮ উইকেট
← দ্বিতীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা খুলনা
২ রান
সিলেট রয়্যালস বরিশাল
৯ উইকেট
সিলেট
৩৫ রান
ঢাকা
৮ উইকেট
সিলেট
৯ উইকেট
খুলনা
৬৯ রান
টীকা: ম্যাচের সারাংশ দেখার জন্য ফলাফলের উপর ক্লিক করুন।

সময়সূচী

[সম্পাদনা]

গ্রুপ পর্ব

[সম্পাদনা]
১০ ফেব্রুয়ারি
১৪:০০
স্কোরকার্ড
সিলেট রয়্যালস
১৬৫/৪ (২০ ওভার)
বরিশাল বার্নার্স
১৬৭/০ (১৩.১ ওভার)
ক্রিস গেইল ১০১* (৪৪)
বরিশাল বার্নার্স ১০ উইকেটে জয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা
আম্পায়ার: আনিসুর রহমান (বাংলাদেশ) এবং ডেভ অর্চার্ড (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস গেইল (বরিশাল বার্নার্স)

ফেব্রুয়ারি ১০
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
চিটাগং কিংস
২০৬/৪ (২০ ওভার)
দুরন্ত রাজশাহী
১৫৩ (১৯.৫ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১১
১৪:০০
স্কোরকার্ড
খুলনা রয়েল বেঙ্গলস ১৯ রানে জয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা
আম্পায়ার: জেরেমি লয়েডস (ইংল্যান্ড) এবং শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আন্দ্রে রাসেল (খুলনা রয়েল বেঙ্গলস)

ফেব্রুয়ারি ১১
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বরিশাল বার্নার্স
১৮০/২ (২০ ওভার)
দুরন্ত রাজশাহী
১৫৮/৯ (২০ ওভার)
মিজানুর রহমান ৬৫ (৫২)
শেন হারউড ২/২০ (৩.২ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১২
১৪:০০
স্কোরকার্ড
চিটাগং কিংস
১৭৪/৪ (১৯.১ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১২
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
সিলেট রয়্যালস
১২৪ (১৯.৫ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস
১২৬/৩ (১৮.২ ওভার)
আনামুল হক বিজয় ৪৮ (৩৯)
ব্র্যাড হগ ১/১৯ (৪ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৭ উইকেটে জয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা
আম্পায়ার: জেরেমি লয়েডস (ইংল্যান্ড) এবং শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আনামুল হক বিজয় (ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস)

ফেব্রুয়ারি ১৩
১৪:০০
স্কোরকার্ড
বরিশাল বার্নার্স
১২৫ (২০ ওভার)
খুলনা রয়েল বেঙ্গলস
১৩১/৩ (১৭.২ ওভার)
মমিনুল হক ৪২ (২৪)
শফিউল ইসলাম ২/৭ (৩ ওভার)
খুলনা রয়েল বেঙ্গলস ৭ উইকেটে জয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা
আম্পায়ার: এনামুল হক এবং জেরেমি লয়েডস (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ডোয়াইন স্মিথ (খুলনা রয়েল বেঙ্গলস)

ফেব্রুয়ারি ১৩
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
চিটাগং কিংস
১৫৩/৬ (২০ ওভার)
কিরণ পোলার্ড ৫০* (৩৪)
আরাফাত সানি ২/১২ (৪ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৬ উইকেটে জয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা
আম্পায়ার: ডেভ অরচার্ড এবং শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কিরণ পোলার্ড (ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস)

ফেব্রুয়ারি ১৪
১৪:০০
স্কোরকার্ড
দুরন্ত রাজশাহী
১৭১/৮ (২০ ওভার)
সিলেট রয়্যালস
১৫৫/৪ (২০ ওভার)
কামরান আকমল ৫৬ (৪১)
ফাওয়াদ আলম ১/১৫ (২ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১৪
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বরিশাল বার্নার্স
১৮৭/৫ (২০ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ২১ রানে জয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা
আম্পায়ার: জেরেমি লয়েডস (ইংল্যান্ড) এবং শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আজহার মাহমুদ (ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস)

ফেব্রুয়ারি ১৫
১৪:০০
স্কোরকার্ড
সিলেট রয়্যালস
১৫২/৪ (২০ ওভার)
চিটাগং কিংস
১৫৪/৩ (১৭.৩ ওভার)
কামরান আকমল ৫৪ (৪১)
ফরহাদ রেজা ২/২৮ (৪ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১৫
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দুরন্ত রাজশাহী
১৪৬/৪ (১৯.১ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১৬
১৪:০০
স্কোরকার্ড
বরিশাল বার্নার্স
১২৫/৬ (২০ ওভার)
চিটাগং কিংস
১২৬/২ (১২.৪ ওভার)
নাসির জামশেদ ৮১* (৪৭)
ব্র্যাড হজ ১/২৫ (২ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১৬
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দুরন্ত রাজশাহী
১৪৪/৯ (২০ ওভার)
ইমরান নাজির ৫৪* (৪৫)
মোহাম্মদ সামি ৩/২৩ (৪ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১৮
১৪:০০
স্কোরকার্ড
সিলেট রয়্যালস
১৬৯/৮ (২০ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১৮
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দুরন্ত রাজশাহী
১২৬/৬ (২০ ওভার)
চিটাগং কিংস
১১৭/৯ (২০ ওভার)
মুশফিকুর রহিম ২৪* (২৫)
আরাফাত সানি ৩/১৩ (৪ ওভার)
শামসুর রহমান ২৪ (২২)
সাকলাইন সজীব ৩/২২ (৪ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১৯
১৪:০০
স্কোরকার্ড
খুলনা রয়েল বেঙ্গলস
১৪১/৩ (১৬.৪ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ১৯
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
সিলেট রয়্যালস
১২০/৭ (২০ ওভার)
বরিশাল বার্নার্স
১২১/১ (১৩.২ ওভার)
আহমেদ শেহজাদ ৬০ (৪০)
ব্র্যাড হগ ১/১৬ (৪ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ২০
১৪:০০
স্কোরকার্ড
বরিশাল বার্নার্স
১৯২/৩ (২০ ওভার)
দুরন্ত রাজশাহী
১৯৩/১ (১৭.১ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ২০
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
চিটাগং কিংস
৯৩ (১৮.১ ওভার)
জেসন রয় ৩০ (২৪)
মার্শাল আইয়ুব ৪/২০ (৪ ওভার)
খুলনা রয়েল বেঙ্গলস ৪৪ রানে জয়ী
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম
আম্পায়ার: ডেভ অরচার্ড এবং শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: নাসির হোসেন (খুলনা রয়েল বেঙ্গলস)

ফেব্রুয়ারি ২২
১৪:০০
স্কোরকার্ড
সিলেট রয়্যালস
১২৮/৭ (২০ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস
১৩২/২ (১২.৫ ওভার)
মোহাম্মদ আশরাফুল ৪০ (৩৩)
নূর হোসেন ১/২১ (২.৫ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৮ উইকেটে জয়ী
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম
আম্পায়ার: ডেভ অরচার্ড এবং শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আজহার মাহমুদ (ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস)

ফেব্রুয়ারি ২২
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বরিশাল বার্নার্স
১৬২/৬ (১৯.৩ ওভার)
মমিনুল হক ৫৩* (২৮)
আব্দুর রাজ্জাক ২/২২ (৪ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ২৪
১৪:০০
স্কোরকার্ড
চিটাগং কিংস
১২০/৬ (২০ ওভার)
আনামুল হক বিজয় ২২ (২২)
কেভন কুপার ৩/১৩ (৪ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ২৪
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দুরন্ত রাজশাহী
১২৪/৯ (২০ ওভার)
সিলেট রয়্যালস
১২৫/১ (১৬.৩ ওভার)
কামরান আকমল ৭২* (৫১)
সাকলাইন সজীব ১/২২ (৪ ওভার)
  • সিলেট রয়্যালস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিন্ধান্ত নেয়।
  • উপস্থিতি: ২১,২৪০

ফেব্রুয়ারি ২৫
১৪:০০
স্কোরকার্ড
বরিশাল বার্নার্স
১৫৬/৬ (২০ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস
১৬০/৫ (১৮.২ ওভার)
ইমরান নাজির ৬৫ (৪০)
কবির আলী ২/১৮ (৩.২ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৫ উইকেটে জয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা
আম্পায়ার: জেরেমি লয়েডস (ইংল্যান্ড) এবং নাদির শাহ
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ইমরান নাজির (ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস)

ফেব্রুয়ারি ২৫
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
সিলেট রয়্যালস
১৬৫/৩ (২০ ওভার)
চিটাগং কিংস
১৩০/৮ (২০ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ২৬
১৪:০০
স্কোরকার্ড
দুরন্ত রাজশাহী
১১০/২ (১৪.১ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ২৬
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
চিটাগং কিংস
১৫০/৯ (২০ ওভার)
বরিশাল বার্নার্স
১৫১/৫ (১৫ ওভার)
জেসন রয় ৪২ (২৫)
ইয়াসির আরাফাত ৩/২৫ (৪ ওভার)
ব্র্যাড হজ ৬৭ (৩৬)
আরাফাত সানি ২/২১ (৪ ওভার)
বরিশাল বার্নার্স ৫ উইকেটে জয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা
আম্পায়ার: গাজী সোহেল এবং জেরেমি লয়েডস (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ব্র্যাড হজ (বরিশাল বার্নার্স)

ফেব্রুয়ারি ২৭
১৪:০০
স্কোরকার্ড
দুরন্ত রাজশাহী
১২০/৭ (১৯.৩ ওভার)

ফেব্রুয়ারি ২৭
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
সিলেট রয়্যালস
১১৭ (১৬ ওভার)
ডোয়াইন স্মিথ ১০৩* (৭৩)
স্কট স্টাইরিস ১/২১ (৪ ওভার)

নক-আউট পর্ব

[সম্পাদনা]

গ্রুপ পর্ব শেষে বরিশাল বার্নার্স ও চিটাগং কিংসের মধ্যে কোন দল সেমি-ফাইনালে যাবে তা নিয়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়। গ্রুপের খেলা শেষে দুই দলের পয়েন্ট সমান হওয়ায় টিভি সম্প্রচারকারী দুই দলের রানের গড়ে উপর ভিত্তি করে প্রচার করে যে বরিশাল বার্নার্স সেমি-ফাইনালে যাবে। কিন্তু পরে দিন ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের অফিসিয়াল কর্মকর্তাগণ নিশ্চিত করে যে হেড-টু-হেড রেকর্ডের উপর ভিত্তি করে চিটাগং কিংস সেমি-ফাইনালে যাবে। এরপর দিন অফিসিয়ালগণ তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে এবং রানের গড়ের উপর ভিত্তি করে ৪র্থ দল হিসাবে চিটাগং কিংসের পরিবর্তে বরিশাল বার্নার্সের নাম ঘোষণা করে।

  সেমিফাইনাল ফাইনাল
                 
 দুরন্ত রাজশাহী ১৮৪/৬  
 বরিশাল বার্নার্স ১৮৯/২  
     বরিশাল বার্নার্স ১৪০/৭
   ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ১৪৪/২
 ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ১৯১/৪
 খুলনা রয়েল বেঙ্গলস ১৮২/৭  

সেমি-ফাইনাল

[সম্পাদনা]
ফেব্রুয়ারি ২৮
১৪:০০
স্কোরকার্ড
দুরন্ত রাজশাহী
১৮৪/৬ (২০ ওভার)
বরিশাল বার্নার্স
১৮৯/২ (১৬ ওভার)
শন আরভিন ৮২ (৬১)
ইয়াসির আরাফাত ৩/৩০ (৪ ওভার)
  • বরিশাল বার্নার্স টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিন্ধান্ত নেয়।

ফেব্রুয়ারি ২৮
১৮:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
আজহার মাহমুদ ৬৫ (৩৯)
হাম্মাদ আজম ১/২৯ (৩ ওভার)
  • ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিন্ধান্ত নেয়।

ফাইনাল

[সম্পাদনা]
ফেব্রুয়ারি ২৯
১৮:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বরিশাল বার্নার্স
১৪০/৭ (২০ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস
১৪৪/২ (১৫.৪ ওভার)
ব্র্যাড হজ ৭০* (৫১)
শহীদ আফ্রিদি ৩/২৩ (৮ ওভার)
  • ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিন্ধান্ত নেয়।

পরিসংখ্যান

[সম্পাদনা]

দলীয় সর্বোচ্চ রান

[সম্পাদনা]

নিম্নলিখিত টেবিলটি এই আসরের দলীয় সর্বোচ্চ রানের তালিকা (পাঁচটি)।

দল মোট রান বিপক্ষ মাঠ
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ২০৮/৫ (২০ ওভার) বরিশাল বার্নার্স শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম
চিটাগং কিংস ২০৬/৪ (২০ ওভার) দুরন্ত রাজশাহী শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম
বরিশাল বার্নার্স ১৯২/৩ (২০ ওভার) দুরন্ত রাজশাহী জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ১৯১/৪ (২০ ওভার) খুলনা রয়েল বেঙ্গলস শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম
বরিশাল বার্নার্স ১৮৯/২ (২০ ওভার) দুরন্ত রাজশাহী শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম

সর্বশেষ হালনাগাদ ২১ জানুয়ারি ২০১৩।

সর্বাধিক রান

[সম্পাদনা]

নিম্নলিখিত টেবিলটি এই আসরের সর্বাধিক রান সংগ্রাহকের তালিকা।

খেলোয়াড় দল ম্যাচ ইনিংস নট আউট রান বল সর্বোচ্চ গড় স্ট্রাইক রেট ১০০ ৫০ শূন্য
পাকিস্তান আহমেদ শেহজাদ বরিশাল বার্নার্স ১২ ১২ ০২ ৪৮৬ ৩১২ ১১৩* ৪৮.৬০ ১৫৫.৭৬ ৪৬ ২৫
পাকিস্তান ইমরান নাজির ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ১১ ১১ ০২ ৩৯০ ২৫০ ৭৫ ৪৩.৩৩ ১৫৬.০০ ৩৮ ১৮
পাকিস্তান কামরান আকমল সিলেট রয়্যালস ১০ ১০ ০১ ৩৫৬ ২৪৭ ৮২ ৩৯.৫৫ ১৪৪.১২ ৪৩ ১৬
অস্ট্রেলিয়া ব্র্যাড হজ বরিশাল বার্নার্স ১২ ১১ ০৩ ৩৪৬ ২৬৩ ৭০ ৪৩.২৫ ১৩১.৫৫ ৩০ ১৮
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ ডোয়াইন স্মিথ খুলনা রয়েল বেঙ্গলস ১১ ১১ ০৩ ৩৪৬ ২৫২ ১০৩* ৪৩.২৫ ১৩৭.৩০ ২২ ২০
ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান

ওয়েস্ট ইন্ডিজের মারকুটে ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল বরিশাল বার্নার্সের পক্ষে ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সালে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বিপক্ষে এ প্রতিযোগিতায় এক ইনিংসে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১১৬ রান করেন।[]

সর্বোচ্চ উইকেট

[সম্পাদনা]
  1. ইলিয়াস সানি (ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস), ১৭
  2. মোহাম্মদ সামি (দুরন্ত রাজশাহী), ১৭
  3. সাকিব আল হাসান (খুলনা রয়েল বেঙ্গলস), ১৫
  4. এনামুল হক জুনিয়র (চিটাগং কিংস), ১৩
  5. সোহেল তানভির (সিলেট রয়্যালস), ১৩

আরো দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]